Some Words of Motivation

A bit of motivation for those suffering from low CGPA and for those thinking there is no path in their lives, this will be a bit long but bear with me.

For starters, I began my BRACU journey with 2 Cs in my A Levels grade sheet and in my first semester I ended up with C+ in BUS101 as I fell severely ill towards the end of the semester. I still live with those grades and even when I applied and got accepted at McGill, I had that C+ perching at the very top of my transcript. I never chose to retake that course as I told myself this will remind me to remain humble and remember how I got to start my journey.

Even when I had graduated from McGill with a concentration in Data Science, I struggled to get a job in that field since my prior experience only comprised of Financial Management and nothing in Data Science. And this went like this for ten months. In Bangladesh, I left my job during COVID-19 deciding to pursue studies abroad. Unfortunately, during this time, my marriage fell apart which eventually led to my divorce. My family too even started thinking nothing good would ever come to me and our relationship too dwindled.

When I came to Canada, I resorted to never settle for odd-survival type of job. I applied desperately to on-campus jobs and eventually got a few of them with which I made my living. After graduation, I applied to hundreds of jobs with no avail. Apparently, my experiences from Bangladesh never mattered much to the interviewers as they always sought experiences relevant only to Canada. I found no one who would refer me to a meaningful job.

Then one day I incidentally applied for a managerial position at McGill to which I never paid much attention. Then one month after applying I got a call for a phone interview. I did not even remember the position’s title and stuttered during my entire interview as I struggled to remember the job description of the position I am being interviewed for. But something in that interview clicked which made the recruiter like me and invited me to a Zoom interview. The Zoom interview went on with several background noises around me, yet they eventually asked me for an in-person interview. This was the only instance when I was able to give a proper interview. I finally got the job in the financial management for the Department of Mechanical Engineering.

On my first day, I shook hands with the former Dean of Faculty of Engineering and the Chairman of Mechanical Engineering. I told them, “It is an honor to meet you.” They both patted me in the shoulder, and said, “It is also an honor to have you in our team, young man.”

Currently, I manage more than 300 research grants for more than 30 professors for an entire department and I even provide financial advice to personnel with CFA and CPA degrees at the operational level since I am the one who does the overall financial management whereas I do not even have a Master’s degree in Finance.

For those who want to excel in the field of finance, you need possess that financial intelligence in financial analysis and be detail oriented. It’s like a sixth sense when you look into the financial statements and dashboard, you can say there are possible discrepancies. Part of my job is to identify mishaps in fund management and be an advisor to the professors and the other financial staffs. Back in Bangladesh, I used to observe more than 40 banking transactions for Nagad whereas now I take care of more than 300 funds.

When I make arrangements to disburse stipends and scholarships for Engineering thesis-based graduate and PhD students or when CFA and CPA holders ask me for reference for a job at McGill; I tell myself, just a few days ago, I used to be the person who searched relentlessly for possibilities of scholarships and I still am the same person who got C+ in BUS101, not being a CA, CPA or CFA. Yet, I am working with the best minds from this world at one of the most prestigious Universities in this world. I even recently got invited to a faculty meal recently by the new Dean. I will forever be indebted to all the instructors from BRACU, I firmly believe this journey wouldn’t have been possible without your help during my undergraduate days.

So my advice to young people who are struggling– never undermine yourself; be proud of who you are; do not fret over your failures; do not compare yourself with anyone else since this your story, you need to weave it in your own way; try to excel from where you stand and never despair the mercy of Allah.

হুমায়ূন আহমেদ-এর “আজ চিত্রার বিয়ে” অবলম্বনে পেস্টিচে

বেশ কিছু বছর হয়ে গেল আমি বাংলায় লিখি না। সঠিক বলতে গেলে আমি লেখালেখি পুরোটাই হয়তো ছেড়েই দিয়েছি। ২০১৫ সালে “বিচিত্র” লেখার পর নিজের মধ্যে স্পৃহা জমিয়ে নিজের দ্বিতীয় বই – “বিষণ্ন” যে শেষ করবো তার জন্য মনোবলও যোগাতে পারিনি। এ কয়েকটি বছর কত কিছু যে আমার জীবনে ঘটে গেল তা এক ব্লগ পোস্টে লিখে শেষ করা বৃথা।

যাই হোক লেখালেখি থেকে এত লম্বা বিরতি এক লেখকের জন্য বড়ই হতাশাজনক। এবং বলা বাহুল্য যে আমি কোনও বড় মাত্রার লেখক নই যে আমাকে কেউ মনে রেখেছে আর যারা মনে রাখতো ওরাও হয়তো ভুলে গেছে যে আমি আদৌ লেখালেখি করি। তার সঙ্গে আমিও খেয়াল করা শুরু করি যে আমারও লেখালেখির হাত সঙ্গে ইচ্ছা শক্তিতাও ধীরে ধীরে ফুড়িয়ে যাচ্ছা। তা আবার কানাডা আসার পর বাংল ভাষা চর্চা মটেও করা হয়ই না। মন্ট্রিয়েল শহরে থাকা কারণে উল্টা ফরাসি ভাষাটা শিখা হচ্ছে।

মন্ট্রিয়েল শহরে মেট্রো রেলে আমার যাতায়াত দৈনন্দিন হয়। মেট্রো রেলে ঘুরতে ঘুরতে একদিন শুনি বাংলাদেশেও মেট্রো রেল চালু হয়ে গেছে। যাক দেশে আরও ইতিবাচক উন্নতি হোক এটাই সকলের চাওয়া। মেট্রো রেলে ঘুরাঘুরি আমার অত্যন্ত পছন্দের এক কাজ কারণ আসনে বসে যখন শা-শা করে মেট্রো ছুটছে গন্তব্যের দিকে তখন নিরবে আপন মনে অনেক কিছু ভাবা যায়।

বাংলাদেশে আমার সবচাইতে পছন্দের ঐতিহ্য হচ্ছে আমাদের চির চেনা অমর একুশের বইমেলা। আমার মনে আছে শৈশবকালে প্রতি বছর বইমেলা শুরু হলে বাবাকে নিয়ে প্রথমেই খোঁজ নিতাম সে বছর আমাদের প্রিয় কথাসাহিতিক হুমায়ূন আহমেদ নতুন কি বই লিখেছেন। আজ ১০ বছরের চেয়ে বেশি সময় কেটে গেছে হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কোনও বই পড়ি না। কিছু দিন আগেও ওনার লেখা পুরানো বই পড়ে খুশি হওয়ার চেয়ে আরও হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ি। এর কারণ মানুষটি আমাদের মাঝে আর নেই। বাস্তবতা বড়ই কষ্টের!

মেট্রো রেলে যাতায়াত করতে করতে হঠৎ মাথায় আসলো হুমায়ূন আহমেদ স্যারের অনেক “সম্পূ্র্ণ-মুলোক উপন্যাস” আছে যা উনি ইচ্ছা করেই পাঠকদের কল্পনার কাছে ছেড়ে দিয়ে উপন্যাসগুলোর সমাপ্তি ঘটান। এসব গল্পে কোনও সমাপ্তি নাই জেনে মনের মধ্য আরও অশান্তি জন্মায়, মনে হয় “এ কি পড়লাম… এর শেষ নাই কেন… ধুর!”

এমন একটি উপন্যাস “আজ চিত্রার বিয়ে”। বইটি হুমায়ূন আহমেদ স্যারের আরও পরিচিত “শঙ্খনীল কারাগার”, “নন্দিত নরকে”, হিমু বা মিসির আলীর মত অত বেশি জনপ্রিয় না হলেও আমার মনের মধ্যে এক বড় ধরণের অশান্তি জন্ম দেয় যখন বইটি শেষ করি। জানতে বড়ই ইচ্ছা করে শেষে চিত্রার কি হলো, ওর বাবা ও মার কথা কি হলো, শেষে কি ওর বিয়ে হয়? – এই বড় প্রশ্নটি “আজ চিত্রার বিয়ে” নামক বইটি পড়েও উত্তরটি পেলাম না কখনও।

প্রথমে বলে রাখি আমি “আজ চিত্রার বিয়ে” বইটির প্যাস্টিচে লিখছি নিজের কোনও ব্যক্তিগত লাভের আশায় না। আর হুমায়ূন আহমেদ স্যারকে মন থেকে সম্মান জানায় লিখছি। তবে হ্যা একটি লাভ মাথায় নিয়ে লিখছি এ প্যাস্টিচে সেটি হচ্ছে আমার লেখালেখির হাত ফিরে পাবার আশায় যেন আমার দ্বিতীয় বইটি পুনরায় আবার লেখা শুরু করে শেষ করতে পারি। আমার জন্য দোয়া করবেন।

প্যাস্টিচে, ইংরেজিতে “pastiche” শব্দটির সঙ্গে কেউ পরিচিত না থাকলে, বলে রাখা ভালো এর অর্থ – “অন্য গ্রন্থকার বা শিল্পীর অনুকরণে রচিত সাহিত্য বা শিল্প” সূত্রঃ গুগল।

এখানে আমি “আজ চিত্রার বিয়ে” উপন্যাসে তার গল্পটির মূল ধারা ও চরিত্রের ব্যক্তিত্ব অনুসরণ করে গল্পের সিক্যুয়েল তৈরি করার সল্প এক প্রচেষ্ঠাই শুধু। কেমন হবে জানি না, বানান ও ব্যাকারণে অনেক ভুল থাকতে পারে কিন্তু আমার লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে সিক্যুয়েলটি পড়ে সবাই যেন আনন্দ পায় তাই ভুলগুলো দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি নিজেও এসব খুটিনাটির উপর নজর দেব না কারণ এটি আমার কেবল মাত্র লেখালেখিতে ফিরে যাওয়ার এক মহরা।

গল্পের প্রেক্ষাপটঃ

সবাইকে প্রথমে বলে রাখি যদি মূল উপন্যাস- “আজ চিত্রার বিয়ে” বইটি না পড়ে থাকেন, ভালো হয় এই প্যাস্টিচে পড়ার আগে একটু ঢু মেরে আসেন কারণ গল্পটি পরিপূর্ণ উপভোগ করতে চেলে এটিই শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। গল্পের মূল চরিত্র সহ নতুন কিছু চরিত্র যোগ করা হবে। গল্পের স্বার্থে এটি শুরু হবে মূল উপন্যাস হতে ৫ বছর পর। “আজ চিত্রার বিয়ে” প্রকাশিত হয় ২০০১-এ, ধরে নিচ্ছি চিত্রার বিয়ে হয় ২০০১ সালে তাই আমার গল্পটি শুরু হবে ২০০৫ থেকে। তার সঙ্গে যে অভিজাত মেরিন ইন্জিনিয়ারের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিলো, তা হয় এবং সে এখন বাংলাদেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ও সংসার করছে।

এখান থেকে আমার পরের পোস্ট দিয়ে শুরু করবো গল্প, আর হ্যা “আজ চিত্রার বিয়ে” বইটির সিক্যুয়েলের জন্য একটি নাম তৈরি করেছি, তা হচ্ছ-

“কাল চিত্রা ফিরবে”

No One Deserves This

The story I am going to post is from a fellow Canadian Bangladeshi who got bamboozled by his wife through marriage and then through divorce. I am posting this as a cautionary tale so that no other Bangladeshi gets to experience this. When marrying someone, please make all the necessary effort to know that person in order to realize his/her true intents.

I am posting the original post below with the necessary edits in the language. This has been posted in the BCCB (Bangladeshi-Canadian Canadian Bangladeshi) Forum over Facebook.

“I had a 5-year old married life. I am a Canadian citizen (Bangladeshi origin), who sponsored his wife from Bangladesh (after marriage). I have a kid who is 1 year of age. From the beginning of my marriage, my wife used to speak very little and was very introverted in nature. She did not open up to me at all. I was okay with it as people are different. After coming to Canada, the first 2 years, she was somewhat okay, but by somewhat okay I mean, she used to do some house work- cooking, and spending time with me, at least. From the last 3 years, she had become very distant. I tried everything- visit new place, spend time with her. I even switch my job, so that I could give her more time. As I presently have a good job and my manager being very flexible, I was able to spend more time with her. I even offered her therapy, but she was not willing to do that.

Now, around 9 months ago, she confessed that she has reconnected with her ex-boyfriend in Toronto and wanted to divorce me. It came as a total surprise for me. So I started questioning, and then she told me that she never loved me. All along, she have always loved her boyfriend. Since I am a Canadian citizen, at the time of our marriage which was arranged, she saw an opportunity to come to Canada. Her boyfriend at that time was an international student at the University of Toronto and was not in any position to marry or sponsor her. Now that he’s fully capable to taking care of her, she was willing to leave me.

In summary, (I quote), in her own words- “I saw an opportunity to marry you, let you take all the cost and hassle for me to bring me here.”

I was devastated, fell being cheated. not actually “felt” as she did cheat since she never stopped visiting her boyfriend in Toronto and I never suspected a single thing.

I talked with my lawyer who informed me that since she is a citizen, nothing can be done now. Apparently having extramarital affair in Canada is not illegal by law. And it will also be almost impossible to prove her intention for our marriage at court. Now, on top of everything, she is suing me for alimony, child support and house ownership. The court has already discharged her and have charged me with all the cost. There’s very little chance to win the appeal, even though I was cheated, betrayed and felling lost.

Just recently got 40% percent custody of our kid with her taking the other 60%. Her family is in full support towards her and even paid for a very good lawyer. My family don’t even care (about this) at all. Never again, I am getting married. I have learnt my lesson.“

I am also posting the screenshot of the unedited original post taken from the BCCB forum at Facebook:

The real post taken from Facebook

Please I request everyone to pray for this unfortunate brother. No one deserves this happening in his/her life, I prayer for him and his 1 year old child.

My MBA Notes in MIS from University of Dhaka

Dear all,

If you know me personally then you know I have earned my MBA degree from University of Dhaka majoring in Management Information Systems. Recently, I came up with this idea of compiling all my notes and make study guides to guide those who are doing their MBA in MIS from University of Dhaka. I have named my notes as “course summaries” as each individual course note contains sum ups of all the learnings we have earned from that particular course divided into its respective weeks.

Please note that I haven’t done all the courses offered by my department as we have a limitation of taking 22 courses containing 3 credits each thus making up a total of 66 credits for earning the MBA program. Also note that course syllabi may vary between professors and lecturer towards which we must respect each of their individuality. The timeline of my MBA was from Summer 2017 to Fall 2018 so the course summaries are constructed based on the courses completed by me during the given timeframe delivered by the professors designated in those course during that period.

However, I wish to collaborate with those who have done the courses which were missed out by me so that we have a complete as well as a comprehensive learning platform.

Click on the titles of the courses to view the course summaries. Thank you!

Hope this helps you all! And best of luck in earning your MBA! ^_^

MBA (Evening) Program Structure – Major: MIS

MBA (Evening) Course Information – Department of MIS

Prerequisite Courses

EMIS-505: Managerial Economics

EMIS-509: Managerial Finance

EMIS-512: Organization Behavior

EMIS-515: Fundamentals of Management Information Systems

EMIS-516: International Business

EMIS-517: Management Science

Core Courses

EMIS-520: Database Management Systems

EMIS-524: Management Control Systems

EMIS-525: Electronic Commerce

EMIS-526: Business Research

EMIS-528: Information Securities Management Systems

EMIS-531: Strategic Management & Information Systems

Elective Courses

EMIS-532: Data Mining & Warehousing

EMIS-535: IT Investment Management

EMIS-537: Supply Chain Management

EMIS-538: Project Management

EMIS-541: Total Quality Management

EMIS-546: Enterprise Resource Planning

EMIS-549: Decision Support Systems

Internship Report & Viva-Voce

Guidelines on Internship Report

Internship Report

Guide to Completing Your ECA with Your Degree From BRAC University

The process of completing your ECA from any educational assessment is almost the same if you happen to be a graduate from BRAC University.

Fortunately, the process is quite easy, straightforward and low of cost in the aspect of processing your documents from BRAC University to be delivered to the ECA body.

Whether you go for WES, IQAS, ICES, CES, your ECA process is almost same when you process your documents from BRAC University.

So here are the steps for you to follow in order get your ECA process smoothly.

Note: I completed my ECA from WES and my degree from BRAC University was Bachelor of Business Administration (BBA) so I will be mentioning the procedures in the light of WES ECA, BBA degree. But don’t worry, the process is almost same for any ECA body and type of degree.

Step 1 – Open up an Account at Your Preferred ECA Body

For an WES account just follow the video provided below:

Choose Academic ECA if you are going for higher studies or Immigration ECA if you are going to apply for immigration to Canada.

Step 2 – Make Payment to Get Your Registration Number

Upon registering and paying for your ECA, you will be given a unique WES Reference Number.

THIS NUMBER IS YOUR OWN PROPERTY SO DO NOT SHARE THIS WITH ANYONE, AT LEAST NOT UNTIL YOUR ECA HAS BEEN COMPLETED.

My advice: No not go for premium mode of courier service, standard delivery is more than sufficient as you will get the soft copy upon completion of your ECA report instantly once it has been published at your WES account.

Step 3 – Go to the Transcript Office under the Office of Controller of Examination

Simply just go up the Registrar’s Building, 6th Floor to find the Transcript Office. The Room number is UB60405.

The time schedule and the notice regarding some rules and procedures hung in front of the Transcript Office is being given below:

Step 4 – Collect All Your Documents for Your ECA

You need 3 documents inside a sealed envelope from BRAC University in order to get your ECA done. These are as follows:

1. The Academic Records Request Form – Download the form from the following link. Fill up the upper portion which can be typed within the PDF form and leave the bottom part to be filled up by the representatives at the Transcript Office.

2. Academic Transcript – In order to order a copy of your Academic Transcript, you need to at first fill up the Document Request Form which can be downloaded via the following link. Have it filled up duly and then go to the Accounts Department at the Registrar Building. The representative there will calculate and write down the amount to be paid and will sign the document. Go down stairs to the BRAC Bank at the second building of the main campus and pay your due amount. After payment, return to UB60405 and submit your Document Request Form and inquire them when will the transcript be ready. Normal delivery takes 3 working days, whereas an emergency fee can shorten the process to just a singular day.

Note: If you want you can make a photocopy of your Academic Transcript and deliver an attested copy of the transcript within the sealed envelope. However, it is recommended that you send an original copy of your Academic Transcript as a transcript can be withdrawn as many times as one wants.

3. Original/Provisional Certificate Attested Copy – For the withdrawal of original or provisional certificate, ask the representatives for guidance as it involves a lot of procedures. You can only withdraw the original degree certificate once you are done with your Convocation. Otherwise, a provisional certificate is acceptable by WES.

[New] Step 5 – Scan Your Documents & Upload them to WES

Okay, I recently got notified that you need to scan your documents (the ones you will be sending through the sealed envelope) now and upload them to WES through your WES profile portal. Previously, this wasn’t needed. Just make sure that before sending the documents, you have the scanned copy of all your document.

This article mentions about the entire process quite smoothly so just follow the steps there.

Step 6 – Put all Your Documents Inside the Sealed Envelope

You need to make a separate payment for the sealed envelope which can be requested through the same Document Request Form. The representatives will provide you all the documents to be put inside the sealed envelope for you to check. Please check carefully for any possible mistakes and confirm it to the representative. He will seal off the documents and get it signed by the Registrar. It usually takes a few minutes if the Registrar is available.

Step 7 – Prepare the Sealed Envelope for Delivery

WES has provided an illustration which needs to be followed accordingly in order to send the academic transcript in an acceptable manner by WES. For your convenience the illustration is being provided below.

Type out your Reference Number and WES’s mailing address in a label-like strip and cut it out and stick it on the bottom right corner of your official sealed envelope.

Now your sealed envelope is prepared to be sent to WES. Mail your sealed envelope through DHL or FedEx and keep track of your package through the provided tracking number.

Step 8 – The Waiting Period

After this, you do not actually need to do anything. There is a verification process where WES sends an email to BRAC University asking them to verify your credentials. This BRAC University does so fortunately, free of cost under their own responsibility, so you do not need to worry. Within 7 working days after they have sent their reply to WES, your status will changed from “Awaiting Verification” to “In Progress”. Should you require to know more about WES’s evaluation process, please refer to the following link.

Should you require to contact the Office of Controller of Examination regarding the status of your WES verification process, you can contact them through the following contact numbers and emails:

Hopefully your WES will be completed by four months once the University has replied to their verification email. I sent my documents during the middle of December in 2019 and by the first week of March 2020, my WES ECA report was published. So WES is the fastest when it comes to constructing ECA report and also the most prestigious.

However, if your MBA is from BRAC University, it is recommended you go for CES or IQAS, otherwise you won’t receive Master equivalency from WES.

Final Advice: Be careful when sending your documents following all the instructions given by WES, otherwise your documents WON’T GET ACCEPTED and then you need to RESEND them. Other credentials assessment bodies have similar procedure in completing the ECA and from BRAC University’s end it is all the same for whichever ECA body of your choice.

Just to Let You Know: The WES evaluation for my 4-year BBA degree received a Canadian education equivalency of 3 years of Bachelor. However, I covered this short-coming by showing up my 2-year MBA (Evening) program from University of Dhaka which received Master degree equivalency from WES.

After the publication of your WES ECA, they will provide you with a “Badge Evidence” which you can display in your LinkedIn account. This is helpful in the case if you are seeking foreign job opportunities.

Here’s my own Badge Evidence which is also displayed at my LinkedIn Account.

Best of luck in completing your ECA from BRAC University, as an alumni, it was my pleasure in helping you all. 🙂

Old Hobbies Turn to Memories

Today my wife said the most astonishing thing-

“You no longer watch K-drama or listen to K-pop much.”

I was bewildered thinking why would she bring this up all of a sudden when she is not even into J or K culture.

I replied, “I don’t know, I just don’t feel like watching anything. And why are you asking this? I thought you get jealous and hate me watching pretty women singing and dancing around.”

My wife, being a professional psychologist, said something which truly saddened me- “No, that’s not what I mean. I sense you are losing a part of yourself which may have kept you happy for a long time. The way you used to admire and talk about K-dramas and K-movies discussing their cinematography excellence, you no longer do so and it feels you are incomplete because the K-culture goes with your personality, you are efficient like them.”

I am 27, my wife is also 27, a year has passed since our marriage and one day, In Shaa Allah we are going to be parents and as our 30s edge closer than our 20s ever would, I realize with the harsh reality of life perhaps we maybe are destined to lose interest in our little old hobbies and in the end they all will accumulate as memories during bed time when we set your children to bed reminiscing all the good old memories, “I still remember the time when I was a SONE, it was during 2009 when I was in Class IX and my bias was Jessica Jung.”

Goodreads Asked Me to Write a 2-Sentence Horror Story. Here was my Reply!

Can you tell us a two-sentence horror story?

This is the question which Goodreads asked me like 2 months back but it had always eluded me for some reason. Today I got to notice it finally and wrote this in a hurry:

They say, you can still contact Lynda even after she had committed suicide upon slitting her wrist at the washroom near the Science Lab. Just follow the given steps-

1. go to the same washroom where she took her life
2. turn on the faucet to fill up the basin
3. look straight at the filled up basin and start chanting her name 9 times
4. upon finishing your chant, her murky reflection will appear in the water as it reaches out to hold your face and drag you down along with her.

Link to the answered question at Goodreads

I know it’s a long tale for a 2-sentence story but please do let me know your reviews. It will mean a lot!

I apologize for the prolonging hiatus from my regular blog entries.

Thanks for giving it a read and do pray that I remain motivated enough to contribute regularly at my blog.

আপনি বিয়ে করেন না কেন?

গতকাল বিকেলে আমার ছোট বোন হঠাৎ বলে উঠে, “আমার কোচিং এর কিছু মেয়ে জিজ্ঞাসা করে তুমি এখনও বিয়ে করছ না কেনো আর তোমার বিয়ে কবে হবে।”

হায়রে কপাল, এই প্রশ্ন শুনতে শুনতে পাগল হয়ে গেলাম… প্রথমে বলে, “বিয়ে করেছেন?” তারপর জিজ্ঞাসা করে- “বিয়ে করেন না কেন?”

প্রথমটির জবাব দিতে আমার কোনও আপত্তি নেই কিন্তু দ্বিতীয়টি উত্তর দিতে গিয়ে সবসময় তাশকি খাই।
অফিসের কলিগরা বলেন, “বিয়ে করেন না কেন?” কয়েকজন আবার তাদের শালীদের ছবি দেখায়। একজনও ভালো দেখতে ছিলো না তাও জোর করে আমাকে বোঝায় যে ছবিতে তারা ভালো দেখাচ্ছে না তবে বাস্তবে বলে অনেক সুন্দর, এটা তো বরং আরও উল্টা হওয়ার কথা ছিল। পিড়াপিড়ির পর একজনের ছবি মাকে দেখাই, মা ছবি দেখে কিছু না বলে হেসে উঠেন (উনি নিজে কিন্তু অনেক রূপবতী)। এখন

‘শালী’ শব্দ শুনলেই ভয় লাগে…

MBA ক্লাসে গেলে বন্ধুরা বলেন, “বিয়ে কবে করবি?”

এমনকি আমাদের এক এসোসিয়েট প্রফেসর লেকচারের মাঝে বলে উঠেন, “বিয়ে করেছন? কবে করবেন?” আমার তখন এটি বলার খুব ইচ্ছে হয়, “জ্বি স্যার, বিয়ে আমি খুবই জলদি করতে রাজি, আপনার কি কোনও সুন্দরী শালী আছে?” এটি বলে সে কোর্সের A+ গ্রেডটি রিস্ক করতে চাইনি। এ কোর্সে কিন্তু আমি শেষমেষ নিজের প্রচেষ্ঠায় A+ পাই। তাই যেহেত গ্রেডটি সিকিউর করে ফেলেছি তাই আমি বলতে চাই, “স্যার আমার এই লেখাটি পড়ে থাকলে আর আপনার শালী এখনও ফ্রি থাকলে আমি ওনার জন্য রেডি আছি।“

আমাদের ডিপার্টমেন্টাল চেয়ারম্যান অনেক রসিক মানুষ। আমি উনাকে উল্টা জিজ্ঞাসা করি, “স্যার বিয়ে কেমনে করি? উনি জবাব দেন, “বিয়ে করা তো খুবই সোজা, আপনি রাস্তার থেকে একজনকে পছন্দ করে ধরে বিয়ে করে ফেলেন, ব্যাপারটা আপনার জন্য আরও সোজা হবে। তবে সত্যটি হচ্ছে ব্যাপারটা

আমার জন্য এত সোজা নয়।

বাসার পাশের দোকানদার বলেন, “বিয়ে করেন না কেন?”

বাজারে সবজিওয়ালা বলেন, “বিয়ে করেন না কেন?”

ব্যাংক থেকে অফিসে আসা আমাদের রিলেশনশিপ অফিসার বলেন, “বিয়ে করেন না কেন?” বিয়ে করতে চাইলে ওনারা সল্প রেটের সুদে লোন দিতে প্রস্তুত।

মসজিদের মুয়াজ্জেন বললেন “বিয়ে করেন না কেন? আপনার মত দ্বীনদার মানুষের জন্য এমন এক মেয়ে দরকার যিনি এই দুনিয়াকে নিয়ে ভাববে না, আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাসবেন আর আপনাকে বহু সুসন্তান জন্ম দিবেন।“মুয়াজ্জেন সাহেবের কথাটি শুনে আমি কি বলবো বুঝে ঊঠতে পারছিলাম না।

মসজিদ থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে একজন মুরব্বি ডেকে একটু এ্যাডভান্স চিন্তা করে জিজ্ঞাসা করলেন,

“তুমি কোথায় কাজ কর? তোমার কতগুলা বাচ্চা?” প্রশ্নটি শুনে আমি কিছুক্ষণ ভাবলাম কারণ আমার কনফিউশন হচ্ছছিলো: আমি যদি বলি আমার বাচ্চা আছে- সেটি আমার জন্য আরও নিরাপদ এক অপশন ছিল নাকি বাচ্চা নাই এটা শোনার পর উনি আবার যদি বাচ্চা বানানোর জন্য ওনার ভাস্তি বা শালীর কথা বলা শুরু করে বসে… আমি তখন মাত্র BBA এর লাস্ট ইয়ারে পড়ি। গ্রাজুয়েশনের আগে, চাকরির আগেই বাচ্চা নেয়া এমন বীরপুরুষ হয়ত আমাদের বঙ্গমাটিতে অনেকেই আছেন কিন্তু আমার তা হওয়ার সাহস ছিলো না তাই খুব সহজ ভাবেই উনাকে বুঝিয়ে দেই যে আমি এখনও- “Working at Student.”

বাবা মা কে বলি আমাকে বিয়ে দিয়ে দিতে, আর এসব সহ্য হয় না। কয়েক দিন পর পর শুধু বিয়ে রিলেটেড প্রশ্ন শোনা লাগে আর বিয়ের প্রস্তাব পাই অহরহ।

বাবা শুনে নারাজ, বলেন ওনার বাবা যেহেত উনি নিজে সেটেল্ড না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে করতে দেন না তাই আমাকেও উনি সেটেল্ড না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে করতে দিবেন না। আমি বলে উঠি, “এ আবার কেমন বিচার

আমি তো বড় হয়েছি, MBA শেষ, চাকরি করছি।”

বাবা বললেন, “যেদিন আমার মত ফ্ল্যাট কিনতে পারবা সেদিন বিয়ে করবা।“

“এ তো আমি ৪০-৫০ বছরের আগে করতে পারব না…”

“৪০-৫০ বছরেই তাহলে কর।”

“৪০-৫০ বছরে কি কোনও মেয়ে আমাকে বিয়ে করতে চাইবে?”

“লোভি টাইপের মেয়ে ঠিকই চাইবে…”

“এটা তো আমার প্রতি পুরাই Unfairness, আমি নিজের থেকেই বিয়ে করব।”

“বিয়ে করলে এর পরের দিন তুমি বাসার থেকে বিদায় হবা। তোমার নিজের ইচ্ছার মত বিয়ে করলে আমার কাছ থেকে কিছুই পাবা না। এত বিয়ের কথা না ভেবে বরং বিদেশ ঘুরে আসো, তোমার সব খরচ আমার। কিন্তু তোমার পাশে মেয়ে থাকলে সব খরচ তখন তোমার। আশা করি বাইরে তোমাকে বিয়ে নিয়ে কেউ জিজ্ঞাসা করবে না।”

বাবার কথা অনুসারে যাই শ্রিলঙ্কা। কিন্তু সেখানেও রেহাই পাই নাই। আমার বায়োডাটা দাওয়া থাকে ইসলামিক মেরেজ মিডিয়াতে। এমনই কপাল যে আমার “বিয়েকে-বাড়ি-না-হওয়া-পর্যন্ত-না-বলুন” ভেকেশনের ঠিক ঐ সময়ই নক দেয় দুটি আলাদা বিয়ের পাত্রী।

আবার সি এন জি তে বা গাড়িতে উঠি আবার সে একই প্রশ্ন- “বিয়ে করেছেন?”, “বিয়ে করেন না কেন?”

গল বিচে বসে কমলা রঙ্গের ডাবের পানি মুখে দিতেও ডাবওয়ালার মুখ থেকে সে একই প্রশ্ন

আমি বাড়ি ফিরাতে বাবা বুঝতে পারেন আমাকে বাইরে পাঠানোতে ভালোর চেয়ে উল্টা খারাপই হয়েছে।

বিপাকে পড়ে বাবা বলেন, “আমার পছন্দ মতন বিয়ে করলে আমাকে বাসা থেকে বিদায় হতে হবে আর বিয়ে না করলে আমি যত ইচ্ছা বিদেশ ঘুরতে পারি, ওনার ক্রেডিট কার্ডের পিন দিতে রাজি উনি ও তা দিয়ে আমি যা ইচ্ছা তাই এ্যামাজান থেকে কিনতে পারি,। এটা বলা বাহুল্য যে ওনার ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ডটির প্রতি আমার অনেক দিনের লোভ।

গত সপ্তাহের কথা। একজন সেল্সম্যান অফিসে আসে এক বিচিত্র রকমের পণ্য নিয়ে যার নাম ‘ম্যাজিক স্পঞ্জ অর্থাৎ যাদুর স্পঞ্জ। সে যাদুর স্পঞ্জ পানিতে চুবিয়ে মুছলে মুখের দাগ আর কাপড়ের দাগ ছাড়া সব ধরণের দাগ উঠানো যায়। নমুনা দেখালো- আসলেই পুরাই কাজের জিনিস! আমি কিনতে চাইলাম। লোকটা বললো, “আপনাকে দু ডজন আমি দিচ্ছি- একটি দিবেন বউকে আরেকটি দিবেন শ্বশুরবাড়িতে। আমি কিছু বলার আগে কলিগরাই ধ্বনি দিলো, “ওনার তো বউ নেই, শ্বশুরবাড়িও নেই।”

লোকটি হঠাৎ বলে উঠলেন, “আপনি এখনও বিয়ে করেন নাই?”

কোনও ভালো উত্তর খুঁজে না পেয়ে আমি বললাম, “আমার তো মাত্র ২৫ বছর চলতেসে!”

“তো কি হয়েছে? এখনকার মানুষ অনেক আগেই বিয়ে করে থাকে, অল্প বয়সে যৌবনকালের মজাটা বেশি পাওয়া যায়।“

আমি উনার দিকে ভালো করে টাকালাম। রাগে মুখখানি লাল হয়ে গেল, এ কথা যদি এক ফ্রেন্ড, কলিগ, ক্লাসমেট, ফ্যাকালটি বা রাস্তার কোনও এক সবজিওয়ালার মুখ থেকেও আসতো তাহলে এর চেয়ে এত অফেন্দেদ ফিল করতাম না। আরে কোথা থেকে এক যাদুর স্পঞ্জ বিক্রেতা, যাকে আমি জীবনেও দেখিনি, অফিসে এসে আমাকে সবার সমনে যৌবনকালে বিয়ের অনন্দ নেয়ার উপদেশ দেয়। আমি দু ডজনের বদলে একটি নিতে চাইলাম ফ্রি স্যাম্পল হিসেবে। লোকটি বললো উনাদের বলে দুডজনের নিচে ডিসকাউন্ট দিয়ে বিক্রি করা নিষেধ তাই বাড়িতে না গিয়ে অফিস থেকে অফিস ঘুরে তাদের পণ্য বিক্রি করে। আরে অবশেষে তুই সত্যি কথাটা কইলি, কিসের তোর বউ-শ্বশুরবাড়ি-যৌবনকালের বিয়ের মজা নেয়ার লজিক…

কিছুক্ষণ কসাকসির পর ২৪টি না কিনে ১৫টি কিনলাম ডিসকাউন্ট প্রাইসে। বাড়িতে মাকে সেটা দেখানোর পর খেলাম এক ঝাড়ি। কিন্তু পণ্যটির ম্যাজিক দেখে ওনার রাগ নিভে যায়।

আমার মনে হয় এই প্রশ্ন একমাত্র আকাশে প্লেনের মধ্যে এক এয়ারহোসটেসের মুখ থেকে আর রাস্তায় এক মুচির কাছ থেকে শুনা বাকি আর মোটামুটি সব ক্যাটেগরির মানুষের কাছ থেকে শুনা হয়ে গেছে।
বিকেলে আমার ছোট বোনকে ওর কোচিংএর বান্ধবিদের উদ্দেশ্যে কি বলবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। একবার মনে হল বলি, “তোমার যেসব বান্ধবি এ প্রশ্ন করেছে তাদের গিয়ে বলো যে ওরা আরেকটু বড় হোক ওদেরই বিয়ে করে আমি বাড়ি আনবো। প্রয়োজন হলে BPL এর মত এক নিলাম করে যে বান্ধবি আমার জন্য সবচেয়ে বেশি বিড করবে, এর কাছেই আমি ঝাপিয়ে আসব।”

কিন্তু মা রুমে থাকার কারণে এই উত্তরটি দিতে সাহস পাই নাই।

উল্টা প্রশ্ন করি, “তোমার বান্ধবিরা আবার আমার বিয়ে নিয়ে এত কিউরিয়াস কেন? এরা তো আমাকে খুব একটা দেখে নাই।”

“ওরা বলেছে যে তোমার বিয়ে ঠিক হলে বিয়েতে ওদের দাওয়াত দিতে বলেছে।”

আমি বললাম, “বলো গিয়ে বাবা মা এলাউ করলে আমি যে কোনও দিন বিয়ে করে ফেলতে পারি।”

মা হঠাৎ বলে উঠলেন, “তোমার ফ্রেন্ডের বলো যে তোমার ভাই বিদেশ গিয়ে একবারে চাইনিজ মেয়ে বিয়ে করবে। প্রয়োজন হলে টিকিটাও পাঠিয়ে দিবে।”

আমি অবাক হয়ে বললাম, “আমি কোনকালে বলছিলাম যে আমি চাইনিজ মেয়ে বিয়ে করতে চাই?”

“তুই না সারাদিন চাইনিজ মেয়েদের নাচ-গান, নাটক হা করে দেখস?”

“কথাটা কিছুটা সত্যি তাই একটু লাজুক ভাবে বলি, “ওরা চাইনিজ না, ওরা কোরিয়ান।”
হায়রে কপাল… আর কতদিন এভাবে ট্রল খেয়ে চলবো…

নোট: এটি কোনও ফিকশনাল লেখা না, পুরোটি নিজ সম্প্রতি অভিজ্ঞতা থেকে লেখা। আমি অনেক দিন আমার লেখা বাংলা বইয়ে হাত দেই নাই, তাই ভাবলাম বইটি লেখার আগে একটু ওয়ার্মআপ করে নেই।
যারা শেষ মাথা পর্যন্ত পড়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 🙂

What Actually Went Wrong With Me in 2018 or Did It?

Looking back at 2018, it’s hard to say whether my year went good or whether it went down the soil.

For starters, I realized, I wasn’t able to publish a single book this year.
2015 – published one book – “GREAT”
2016 – published two 300+ pages books in one go – “SUPERB” and that too while completing my last year in the undergrads
2017 – published one book of 400+ pages – “STILL COOL”
2018 – NOTHING……

I really can’t fathom what really went wrong with me in 2018, I honestly can’t.

Was it because I got my first full time job at an NGO and got a heavy doses of regrets into understanding how NGO Finance Officers are practically tied up to the constraints of their donor’s budget?

Was it because I failed to show up a girl’s profile over whom both of my parents would agree and finally allow me to get married which ultimately led me into rejecting a total of 7 marriage proposals?

Was it because of trying to figure out how to balance my MBA studies with my strenuous work life?

Was it because of me turning lazy? LOL, even my parents are scared of calling me lazy.

Was it because of me inducing towards depression over not getting to be an accomplished writer? That may be the answer.

Only Allah knows the answer whatever the reason may turn out to be

Anyways let’s talk about some good stuffs from 2018-

1. I got to travel overseas on my own for the first time. For a person coming from a serious set of pro-level overprotective parents, I think this is indeed a big achievement.

2. The Weekly Khutbah’s popularity has soared up tremendously. In fact, it’s total number of views have doubled from that of 2017. For a blog which has only produced 8 articles- just 8 articles in the last 365 days, I feel like, I don’t know… how powerful this blog can truly turn out to be irrespective of its author not valuing it properly. In fact, that times, I felt turning down all of my blogs, supposing that I haven’t accomplished much in my life but when I set my eyes upon the statistics and wonder in awe how much this rather dormant blog means so much to so many people around the world, I feel ashamed over my own thoughts.

Stats of The Weekly Khutbah

3. Though my other blogs haven’t accomplished well as The Weekly Khutbah, I feel like they will be catching up if I choose to be more ardent towards them as well.

4. I received 7 marriage proposals this year 6 of whom were with stunning looks, I sincerely apologize to that sole one with average looks, LOL. Though I had to turn them down which eventually led the girls either blocking me or cutting contact with me completely but it doesn’t feel bad if you keep on receiving them and you reject them in the Islamic fashion, double LOL to that one. Furthermore, 2 more marriage proposals are currently at work-in-process. Trust me, it’s not a joke. Do pray that I get a glimmer of hope this time from my parents at least.

5. I got a new job which I will be, In Shaa Allah, joining tomorrow. The first thing they asked me was to introduce me over which I replied, “Google my name and you will find out about me.” They initially got confused and thought it to be a joke. But they actually Googled my name and found my author profile. Appreciating my boldness and talent giving credit to my fancy name as well, I ended up getting the job, Alhammdulillah.

So even if I didn’t end up publishing anything this year, it’s wasn’t as bad as I initially thought it to be. It’s all about perspective and how you view your life to be.

Happy New Year Everyone! 

Perhaps

I guess, when it comes to marriage, I was never meant to have a quite Islamic wedding just as I have always dreamt of…

Perhaps, to what I visualize, I was meant to date an Arab of stunning beauty and intelligence, most likely of rare kind. At our first date perhaps she would be thirty of minutes late and would run to my table apologizing shyly. Perhaps I would accept the apology with a slight nod of relief. She would hastily order for a cup of hot coco and a glass of cold coffee. Perhaps she would daintily start off explaining the reason behind her lateness and I would return it back with a low chuckle. Perhaps she would gleefully exchange her inner pleas covering the qualities she desires in her potential spouse and I would listen to them saliently taking each details with utmost care.

Hers hot coco and my cold coffee would arrive and she would return the waitress with a thankful radiant smile. Then she would stop and say with a bashful voice, “Now you tell your part.”

I would start and would intently listen and the two of us would forget about our coco and coffee. Perhaps during this time, I may randomly contemplate from the first time I ever got to take interest in a girl back in kindergarten to whom I promised I would be someone great and when she hears my name, she would be proud; to the one I promised I wouldn’t reject a girl anymore without giving them chances to the ones I wasn’t allowed to get married to solely for some cultural constraint; from the time when I was forced to reject those who were interested in me, to the one where we thought we weren’t a good match where we parted with warmness. I would part.

Perhaps she would listen to all my words looking at me with a bemused countenance returning me with her silent short breaths. Having done, perhaps I would gulp, feeling the dryness inside my throat for the first time and I would nervously wait for her remarks.

She would blink swiftly, perhaps for the first time or perhaps for the first time I ever got to notice and she would give out the singular most beautiful smile I ever got to witness in a woman.

Perhaps the heat from the coco would wither while the ice in the coffee would disappear until the two settles out to become the same.

And perhaps, with joyous thoughts the two of us would look at one another realizing we had finally met our match.